বাংলাদেশের সেরা ১০টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা ২০২৫ সম্পর্কে জেনে নিন

 বাংলাদেশের সেরা ১০টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা ২০২৫ সম্পর্কে জানেন কি। আপনি যদি একজন ভালো কৃষক অথবা কীটনাশক দোকানদার হয়ে থাকেন তাহলে এই বিষয়টি আপনার জেনে রাখা ভালো। তাই চলুন বাংলাদেশের সেরা ১০টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নেওয়া যাক।

বাংলাদেশের সেরা ১০টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা ২০২৫
এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা আরো জানতে পারবেন। দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে কোন কোম্পানির অবস্থান কত, মাজরা পোকার জন্য কোন কীটনাশক সবচেয়ে ভালো, পণ্যর গুণগত মান ও সেবার দিক থেকে কোন কোম্পানি এগিয়ে। যাবতীয় সকল তথ্য জানতে এই পোস্টটি শেষ পর্যন্ত পড়ুন।

পোস্ট সূচিপত্রঃ বাংলাদেশের সেরা ১০টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা ২০২৫

বাংলাদেশের সেরা ১০টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা ২০২৫


বাংলাদেশের সেরা ১০টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা ২০২৫ সম্পর্কে অনেক কৃষক ও কীটনাশক দোকানদার জানতে চান। কারন এই তথ্যটি না জানার কারণে আমাদের কৃষকরা বিভিন্ন সময় বিভিন্নভাবে নিম্নমানের কোম্পানির পণ্য ব্যবহার করে প্রতারণার শিকার হচ্ছেন। তাই যদি আপনার বাংলাদেশের সেরা ১০ টি কীটনাশক কোম্পানি সম্পর্কে সঠিক ধারণা থাকে তাহলে ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকে। তাই এই বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে জেনে রাখা দরকার।
আমাদের দেশের জন্ম থেকে বেশ ফসলে কয়েকটি কোম্পানির পণ্য ব্যবহার হয়ে আসছে। কালের বিবর্তনে এবং বর্তমানে খাদ্যর ঘাটতি পূরণে আমাদের দেশে বর্তমানে প্রায় ৭৫০ টি কীটনাশক কোম্পানি ব্যবসা করে আসছেন। দেশে ৭৫০ টি কীটনাশক কোম্পানি ব্যবসা করলেও এর মধ্যে হাতেগোনা কয়েকটি কোম্পানি ভালো মানের পণ্য বিক্রি করে আসছেন ও কৃষকদের বিভিন্ন ধরনের সেবা দিয়ে আছেন। এসব বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে এখানে সেরা ১০ টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা প্রকাশ করা হলো।

বাংলাদেশের সেরা ১০টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকাঃ

১. সিনজেনটা বাংলাদেশ লিমিটেডঃ
আমাদের দেশে যে ৭৫০ টি কীটনাশক কোম্পানি ব্যবসা করে থাকেন তার মধ্যে প্রথম অবস্থানে আছেন সিনজেনটা। ৫০ বছর ধরে বাংলাদেশে অত্যন্ত বিশ্বাসের সহিত ব্যবসা করে আসছেন সিনজেনটা বাংলাদেশ লিমিটেড। বাংলাদেশের বেশিরভাগ কৃষকের মন জয় করেছেন সিনজেনটা কোম্পানি। কারণ সিনজেনটা বাংলাদেশ লিমিটেড সবসময় গুণগত মান সম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করে থাকে। যার কারণে বাংলাদেশী কৃষকদের সবচেয়ে পছন্দের কোম্পানি হলে সিনজেনটা।

পণ্যের গুণগত মান, কৃষকদের কথা চিন্তা করে যুগ উপযোগী পণ্য সরবরাহ করা, কৃষকদেরকে বিভিন্নভাবে সেবা প্রদান করা, নির্দিষ্ট দামে পণ্য বিক্রয় করা, কীটনাশক দোকানদের জন্য নির্দিষ্ট লাভের ব্যবস্থা করা, দেশের কৃষিকে একটি ভালো অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে দীর্ঘ ৫০ বছর ধরে কাজ করে আসছেন। বর্তমানে বাংলাদেশের যত কোম্পানি আছে সর্ব দিক থেকে এই কোম্পানিটি সবার চেয়ে এগিয়ে আছেন।

চলুন এই কোম্পানির ইতিহাস সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নেওয়া যাকঃ
সিনজেনটা বাংলাদেশ লিমিটেড মূলত একটি সুইজারল্যান্ড ভিত্তিক কোম্পানি। এই কোম্পানিটি বাংলাদেশের বিসিআইসি এর সঙ্গে যুক্ত হয়ে দীর্ঘদিন থেকে বাংলাদেশে ব্যবসা করে আসছেন।বাংলাদেশের ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে ৬০% শেয়ার সুইজারল্যান্ডের এবং ৪০% শেয়ার আমাদের দেশের বিসিআইসি প্রতিষ্ঠানের। কোম্পানিটির মূল প্রতিষ্ঠান সুইজারল্যান্ডে হলেও বিশ্বের প্রায় ৯০টি দেশে ব্যবসা করেন সিনজেনটা । সারা বিশ্বে এই কোম্পানির প্রায় ৩০০০ কর্মী রয়েছে।
১৯৭৩ সালে এই কোম্পানিটি Ciba-Geigy নামে পরিচিত ছিল। ১৯৬৬ সালে স্যান্ডোজের সাথে নোভার্টিস গঠন করার পর, নোভার্টিস এগ্রি বিজনেস এবং এস্ট্রোজেনিকা এগ্রো কেমিক্যালস একত্রিত হয়ে সিনজানটা নামক কোম্পানি তৈরি হয়। সিনজেনটা বাংলাদেশ লিমিটেড আমাদের দেশের কৃষির সমস্যা সমাধানের একটি শীর্ষস্থানীয় কোম্পানি হিসেবে পরিচিত লাভ করেছেন। এরপর থেকেই আমাদের দেশসহ সারা বিশ্বে সিনজেনটা নামে ব্যবসা পরিচালনা করে আছেন।

বর্তমানে আমাদের দেশের আস্থার প্রতীক হিসেবে বেশ ভালো অবস্থানে সিনজনটা বাংলাদেশ লিমিটেড। বাংলাদেশের কৃষক, রিটেইলার ও পরিবেশকদের নিয়ে আমাদের দেশের খাদ্য ঘাটতি পূরণে বেশ ভালো ভূমিকা পালন করে যাচ্ছেন। এখন পর্যন্ত আমাদের দেশের কৃষকদেরকে সবচেয়ে ভালো মানের পণ্য সরবরাহ করে যাচ্ছেন। দেশের কৃষির উন্নয়নে অন্যতম ভূমিকা রাখছেন সিনজেনটা বাংলাদেশ লিমিটেড। সর্বদিক বিবেচনা করে নিঃসন্দেহে বলা যায় বাংলাদেশের এক নাম্বার কীটনাশক কোম্পানি সিনজেনটা।

২. ইনতেফাঃ
বর্তমানে আমাদের দেশের কীটনাশকের বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির মধ্যে দ্বিতীয় অবস্থানে আছেন ইন্তেফা। ২০০৪ সাল থেকে যাত্রা শুরু করলেও অতি অল্প সময়ের মধ্যে অর্থাৎ ২০২৪ সালের মধ্যে এই কোম্পানিটি দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে নিয়েছেন বাংলাদেশের কীটনাশক বাজারে। বর্তমানে আমাদের দেশে কৃষকদের মাঝে আস্থার প্রতিকের নাম ইন্তেফা। কারন এই কোম্পানিটি শুরু থেকেই গুণগত মান সম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করে আসছেন।

গুণগত মান-সম্পন্ন পণ্য সরবরাহ, কৃষকদের ফসল রক্ষা ও ফলন বৃদ্ধির জন্য নিত্যনতুন বিভিন্ন পণ্য আমদানি করা, বাংলাদেশী বেকারদের কর্মসংস্থানের সুযোগ করে দেওয়া, বাংলাদেশের খাদ্য ঘাটতি পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখাসহ বিভিন্ন কাজে এই কোম্পানিটি অত্যন্ত আস্থার সহিত কাজ করা যাচ্ছেন। যার কারনে বাংলাদেশের কৃষকদের মনে অতি অল্প সময়ের মধ্যে অত্যন্ত আস্থার নাম হচ্ছে ইন্তেফা।

ইন্তেফা কোম্পানির ইতিহাস সম্পর্কে সংক্ষেপে জেনে নেওয়া যাকঃ
২০০৪ সাল থেকে যাত্রা শুরু এই কোম্পানিটির। কল্যাণে অঙ্গীকারাবদ্ধ এই স্লোগান নিয়ে ইনতেফা কোম্পানি যাত্রা শুরু করে বর্তমানে এই অবস্থানে পৌঁছে গেছে। ইন্তেফা কোম্পানির মূল লক্ষ্য হলো আধুনিক মানসম্পন্ন ও পরিবেশ বান্ধব পন্য সরবরাহ করে কৃষকদের ফসল উৎপাদন ও ফলন বৃদ্ধি নিশ্চিত করা। শুরুতে কয়েকজন কর্মি নিয়ে কাজ শুরু করলেও বর্তমানে এই কোম্পানিতে প্রায় ৭০০ জন কর্মী কাজ করছেন।

এর মধ্যে প্রায় ৫০০ জন বিক্রয় প্রতিনিধি কাজ করছেন পণ্য বিক্রয় জন্য। তাদেরকে সার্বক্ষণিকভাবে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন রি-প্যাকিং প্লান্ট ও সেলস্ সেন্টারের প্রায় ৮০ জন লজিস্টিক কর্মী। সব মিলিয়ে কোম্পানির সমস্ত কাজ পরিচালনা করার জন্য অত্যন্ত দক্ষতার সহিত কাজ করে যাচ্ছেন কয়েকজন হেড অফিস কর্মকর্তা। সাভারের আশুলিয়াতে এই কোম্পানির একটি রি-প্যাকিং প্লান্ট আছে। যেখানে প্রায় ২০০ জন কর্মী নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

৩. বায়ার ক্রপসায়েন্সঃ
পণ্যর গুণগত মান, কৃষক সেবা, পণ্য বিক্রির পরিমাণ ইত্যাদি দিক থেকে বায়ার ক্রপ সায়েন্স এর অবস্থান তৃতীয়। আমাদের দেশ সহ সারা বিশ্বের প্রায় ৮০টি দেশে ব্যবসা করে যাচ্ছেন বায়ার ক্রপ সাইন্স। আমাদের দেশের অন্যান্য কোম্পানি বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে পণ্য আমদানি করে থাকে কিন্তু একমাত্র বায়ার কোম্পানি নিজস্ব ভাবে গবেষণা করে পণ্য আবিষ্কার করে থাকেন। দীর্ঘদিন থেকে আমাদের দেশে অত্যন্ত আস্থার সহিত ব্যবসা করে যাচ্ছেন এই কোম্পানিটি।

বায়ার ক্রপ সাইন্স এর একটি বিশেষ গুণ হচ্ছে বিশ্বের যত কোম্পানি আছে তার মধ্যে সবচেয়ে ভালো মানের ছত্রাকনাশক উৎপাদন ও সরবরাহের মাধ্যমে সারা বিশ্বে একটি ভালো অবস্থান তৈরি করে নিয়েছেন। বাংলাদেশে এই কোম্পানিটি সবচেয়ে গুণগত মানসম্পন্ন বেশ কয়েকটি ছত্রাকনাশক সরবরাহ করে আসছেন। কৃষক এই পণ্যগুলি ব্যবহার করে খুব ভালোভাবে উপকৃত হচ্ছেন। তাই দিন দিন এই কোম্পানির প্রতি কৃষকের আস্থা বেড়েই চলছে।

বাংলাদেশের ফসল সুরক্ষায় ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য বিভিন্ন সময়ে নতুন নতুন বিভিন্ন পণ্য আবিষ্কার ও সরবরাহ করে বেশ চমক লাগিয়ে দিয়েছেন। কৃষকদের মাঝে সঠিক পণ্য সরবরাহ ও সঠিক পরামর্শ প্রদানের জন্য কয়েক হাজার কর্মী নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন। বাংলাদেশের প্রায় ১০০০ ডিলার ও কয়েক হাজার রিটেইলার নিয়োগ দিয়ে কৃষকদের মাঝে পণ্য সরবরাহ করা আসছেন। আমাদের দেশের প্রায় ২০ বছর ধরে এই কোম্পানিটি অত্যন্ত সুনামের সাথে ব্যবসা করছেন।

৪. অটো ক্রপ কেয়ারঃ
বাংলাদেশের কীটনাশকের বাজারে বিক্রয়, পণ্য গুণগত মান ও সেবার দিক থেকে চতুর্থ অবস্থানে আছে অটো ক্রপ কেয়ার লিমিটেড। কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি করে কৃষকের মনে একটি আস্থার প্রতীক হয়ে গেছেন এই কোম্পানিটি। ১৯৬৫ সাল থেকে আমাদের দেশে এই কোম্পানিটি ব্যবসা করে আসছেন। দেশীয় বিভিন্ন কোম্পানির মধ্যে এই কোম্পানিটি মোটামুটি একটা ভালো অবস্থানে আছেন।

আমাদের দেশে যেসব কোম্পানি আছে তারা বেশিরভাগই চীন এবং ইন্ডিয়া থেকে পণ্য আমদানি করলেও একমাত্র এই কোম্পানিটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে পণ্য আমদানি করেন অস্ট্রেলিয়া, সিঙ্গাপুর, ইন্দোনেশিয়া থেকে। সব সময় কৃষকদের মাঝে গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করাই এই কোম্পানির একমাত্র লক্ষ্য। দেশের খাদ্য ঘাটতি পূরণ ও খাদ্য নিরাপত্তায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আমাদের দেশের কীটনাশকের বাজারে চার নম্বর স্থানে অবস্থান করছেন।

কৃষকদেরকে সঠিকভাবে পরামর্শ প্রদান করার জন্য ও কৃষক পর্যায়ে পণ্য সঠিক সময়ে সরবরাহ করার জন্য প্রায় আট হাজার কর্মী নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছেন এই কোম্পানিতে। কীটনাশক সরবরাহ করার পাশাপাশি বীজ উৎপাদনে এই কোম্পানি দীর্ঘদিন থেকে কাজ করা যাচ্ছেন। বিশেষ করে ভূট্টা বীজ বিক্রয়ে বেশ সুনামের সহিত ব্যবসা করে যাচ্ছেন। এক কথায় কৃষককে ভালো বীজ ও ভালো কীটনাশক সরবরাহ করে দেশের কৃষি উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন।

৫. এ সি আই লিমিটেডঃ
বাংলাদেশের কীটনাশকের বাজারে ৫ম স্থানে অবস্থান করছেন এসিআই কোম্পানী লিমিটেড। গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ, সেবা ও বিক্রয়ের দিক থেকে এই কোম্পানির অবস্থান হচ্ছে পঞ্চম। সারা দেশের প্রায় প্রতিটি জেলাতেই এই কোম্পানি ব্যবসা করে আসছেন আস্থার সহিত। আমাদের দেশের সবচেয়ে বেশি পণ্য সরবরাহ করে থাকে এসিআই কোম্পানী লিমিটেড। মূলত এই কোম্পানিটি তিন ধরনের কৃষি পণ্য সরবরাহ করে থাকে।
যেমনঃ
  • আগাছা নাশক
  • কীটনাশক
  • ছত্রাকনাশক
১৯৯৫ সাল থেকে এই কোম্পানিটি যাত্রা শুরু করেন এবং ১৯৯৭ সাল থেকে এসিআই কোম্পানি পণ্য বাজারে বিক্রয় শুরু করে থাকেন। বর্তমানে বাংলাদেশের কৃষিতে বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহ করে আসছেন দীর্ঘদিন থেকে। কৃষকের মাঝে গুণগত মানসম্মান সার ও কীটনাশক সরবরাহ করা হচ্ছে এই কোম্পানির মূল লক্ষ্য। এসিআই কোম্পানির গাজীপুরে একটি ফ্যাক্টরি আছে যারা আয়তন প্রায় ৩৪ একর।

৬. মিমপেক্স এগ্রোক্যামিকেল লিমিটেডঃ
পণ্যের গুণগত মান, কৃষকদের সেবা, ও বিক্রয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের বাজারে ৬ নম্বর স্থানে অবস্থান করছেন নিমপেক্স এগ্রো কেমিক্যাল লিমিটেড। আমাদের দেশের বাজারে প্রায় ১২ বছর ধরে এই কোম্পানিটি বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহ করে আসছেন। সারা দেশের প্রায়ই ১২০০ ডিলার ও কয়েকশ রিটেইলারের মাধ্যমে কৃষকদের মাঝে পন্য সরবরাহ করে থাকেন। কৃষককে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়ার জন্য প্রায় এক হাজার কর্মী কাজ করে যাচ্ছেন এ কোম্পানিতে।

৭. হেকেম বাংলাদেশ লিমিটেডঃ
বাংলাদেশের কীটনাশকের বাজারে পণ্য, সেবা ও বিক্রয়ের দিক থেকে সপ্তম স্থানে অবস্থান করছেন হেকেম বাংলাদেশ লিমিটেড। এই কোম্পানি মূলত একটি শ্রীলংকান কোম্পানি। আমাদের দেশের বিভিন্ন কোম্পানিকে বিভিন্ন পণ্যর মূল উপাদান সরবরাহ করার পাশাপাশি নিজেরাই বাংলাদেশে ব্যবসা করে আসেন এই কোম্পানিটি। সারা বাংলাদেশের কয়েক হাজার ডিলার ও রিটেইলারের মাধ্যমে কৃষকের মাঝে পণ্য ও সেবা সরবরাহ করে আছেন এই কোম্পানিটি। বর্তমানে আমাদের দেশে কৃষকের মনে বেশ আস্থা তৈরি করেছেন এই কোম্পানিটি।

৮. পেট্রোকেম লিমিটেডঃ
গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য, সেবার মান ও বিক্রয়ের দিক থেকে বাংলাদেশের কীটনাশকের বাজারে অষ্টম স্থানে অবস্থান করছেন পেট্রোকেম বাংলাদেশ লিমিটেড। ১৯৯০ সাল থেকে আমাদের দেশে এই কোম্পানিতে ব্যবসা শুরু করেন। আজ পর্যন্ত আমাদের দেশে আস্থার সাথে ব্যবসা করে যাচ্ছেন। শুধুমাত্র কীটনাশক নয় ফসল উৎপাদনের মূল উপাদান বীজ সরবরাহে পেট্রোকেম কোম্পানি কৃষকের মন জয় করে ফেলেছেন। সর্বদিক বিবেচনা করে বলা যায় এই কোম্পানির অবস্থান ৮ম।

৯. সেমকো কোম্পানি লিমিটেডঃ
জনগণের আস্থা, গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ, সেবার মান ও পণ্য সরবরাহের দিক থেকে সেমকো কোম্পানি লিমিটেড এর অবস্থান নবম। ১৯৭৪ সাল থেকে সেমকো অত্যন্ত বিশ্বাসের সাথে ব্যবসা করে আসছেন আমাদের এই দেশে। গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করে কৃষকের ফসল রক্ষা ও ফলন বৃদ্ধি করাই হলো এই কোম্পানির মূল লক্ষ্য। বিভিন্ন ধরনের আগাছনাশক, ছত্রাকনাশক, কীটনাশক ও গুনগত মানসম্পন্ন সার কৃষকের মাঝে সরবরাহ করে আসছেন।

১০. ম্যাকডোনাল কোম্পানী লিমিটেডঃ
বাংলাদেশের কীটনাশক বাজারে ৭৫০ টি কোম্পানির মধ্যে দশম স্থানে অবস্থান করছেন ম্যাকডোনাল কোম্পানি লিমিটেড। আমাদের দেশে গুণগত মানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহ করে কৃষকদের ফসল রক্ষা ও ফলন বৃদ্ধির জন্য দীর্ঘদিন থেকে কাজ করে আছেন এই কোম্পানিটি। এই কোম্পানির মূল লক্ষ্য হচ্ছে কৃষকদেরকে ভালো মানের পণ্য সরবরাহ করে খাদ্য নিরাপত্তায় ভূমিকা রাখা। কৃষকদেরকে বিভিন্নভাবে পরামর্শ দেওয়ার জন্য আমাদের দেশে প্রায় ৫০০ জন কর্মী অত্যন্ত দক্ষতার সাথে কাজ করে আছেন।

দেশীয় কীটনাশক কোম্পানির মধ্যে কোন কোম্পানির অবস্থান কত

দেশীয় কীটনাশক কোম্পানির মধ্যে কোন কোম্পানির অবস্থান কত এই বিষয়টা সম্পর্কে আপনারা অনেকেই জানতে চান। কারণ বাংলাদেশ একটি কৃষি নির্ভরশীল দেশ। এ দেশের অনেক মানুষ ধীরে ধীরে কীটনাশক কোম্পানিতে কাজ করতে বেশ আগ্রহ প্রকাশ করছেন। কীটনাশক কোম্পানিতে কাজ করার ক্ষেত্রে প্রথমে জানতে হবে বাংলাদেশের দেশীয় কীটনাশক কোম্পানিগুলোর মধ্যে কোন কোম্পানির অবস্থান কত। কারণ যে কোম্পানির অবস্থান ভালো সে কোম্পানিতে সুযোগ সুবিধা বেশি পাওয়া যায়।

তাই চলুন জেনে নেওয়া যাক আমাদের দেশীয় কীটনাশক কোম্পানির মধ্যে কোন কোম্পানির অবস্থান কতঃ
  • ইন্তেফা
  • অটো ক্রপ কেয়ার
  • এসিআই ক্রপকেয়ার লিমিটেড
  • মিমপেক্স
  • সেমকো
  • পেট্রোকেম
  • ম্যাকডোনাল
  • ইস্পাহানি
  • বাংলাদেশ এগ্রিকালচার
  • সেতু পেস্টিসাইড
  • ন্যাশনাল এগ্রিকেয়ার
  • স্কয়ার
  • এমিনেন্স
মাজরা পোকার জন্য কোন কীটনাশক সবচেয়ে ভালো

মাজরা পোকার জন্য কোন কীটনাশক সবচেয়ে ভালো

আমাদের দেশের অনেক কৃষক জানতে চান মাজরা পোকার জন্য কোন কীটনাশক সবচেয়ে ভালো।
বর্তমানে আমাদের দেশে ধানের মাজরা পোকার জন্য কোনো কীটনাশক ভালোভাবে কাজ করছে না। তাই কৃষকেরা দিশেহারা হয়ে খুঁজে বেড়াচ্ছেন যে মাজরা পোকার জন্য কোন কীটনাশক সবচেয়ে ভালো। আমাদের দেশে ধানের মাজরা পোকা দমনের জন্য বিভিন্ন পণ্য ব্যবহার করা হয় যেমন- ভিরতাকো,বাতির, রেডকার্ড, এইম গোল, নিডসর্ট এরকম অনেক ধরনের পণ্য। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি মাজরার জন্য যে পণ্যগুলো কাজ করছেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো এইম গোল,নিডসর্ট,ইনসিপিও দামার ।

পণ্যর গুণগত মান ও সেবার দিক থেকে কোন কোম্পানি এগিয়ে

আমাদের দেশের কৃষক ও কীটনাশক দোকানদারগণ জানতে চান পণ্যর গুণগত মান ও সেবার দিক থেকে কোন কোম্পানি এগিয়ে। বাংলাদেশের প্রায় ৭৫০ টি কীটনাশক কোম্পানি ব্যবসা করে আসছেন দীর্ঘদিন থেকে। এর মধ্যে থেকে কোন কোম্পানির গুণগত মান ও সেবার দিক থেকে এগিয়ে আছে বিষয়টি আমাদের সবারই কম বেশি জানা প্রয়োজন। আমাদের দেশের বেশ কয়েকটি কোম্পানি আছে যেগুলো কোম্পানি পণ্যর গুণগত মান ও সেবার দিতে বেশ এগিয়ে।

যেসব কোম্পানি পণ্যর গুণগত মান ও সেবার দিক থেকে এগিয়ে তার তালিকাঃ
  • সিনজেনটা
  • ইন্তেফা
  • বায়ার
  • অটো ক্রপ কেয়ার লিমিটেড
  • এসিআই
  • হেকেম
  • পেট্রোকেম
  • মিমপেক্স
  • ম্যাকডোনাল
  • সেমকো
  • স্কয়ার
  • ন্যাশনাল এগ্রিকেয়ার
  • এমিনেন্স

কীটনাশক কিভাবে পরিবেশের ক্ষতি করে

আমাদের দেশের অনেক মানুষ জানতে চান কীটনাশক কিভাবে পরিবেশের ক্ষতি করে। কীটনাশকের নিরাপদ মাত্রা কখনোই পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর নয়। কিন্তু আমাদের দেশের অধিকাংশ কৃষক কম শিক্ষিত। তারা কীটনাশকের নিরাপদ মাত্রার তোয়াক্কা না করে নিয়ম বহির্ভূত ভাবে অতিরিক্ত পরিমাণ কীটনাশক ব্যবহার করে থাকেন। যেগুলো বিভিন্ন ফসলের মাধ্যমে. পানির মাধ্যমে ও বাতাসের মাধ্যমে পরিবেশ দূষণ করা থাকে।

সবচেয়ে জনপ্রিয় কীটনাশক কোনটি

আমাদের দেশে সবচেয়ে জনপ্রিয় কীটনাশক কোনটি এই বিষয়টি আপনারা অনেকেই জানতে চান। বাংলাদেশ একটি কৃষি নির্ভরশীল দেশ। কৃষিতে ফসলকে রক্ষা করার জন্য এবং ফলন বৃদ্ধির জন্য আমাদের দেশের কৃষকেরা বিভিন্ন ধরনের কীটনাশক ব্যবহার করে থাকেন। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয় কীটনাশক কোনটি। ধানের মাজরা পোকা দমন করার জন্য ভিরতাকো,ইনসিপিও, বাতির,দামার,নিডসর্ট বর্তমানে আমাদের দেশে বেশ জনপ্রিয়। এছাড়াও দীর্ঘদিন থেকে আমাদের দেশে মেলাথিয়ন গ্রুপ অত্যন্ত জনপ্রিয়তার সাথে ব্যবহার হয়ে আসছেন।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত কীটনাশক কোনটি

বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত কীটনাশক কোনটি

বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত কীটনাশক কোনটি আপনারা অনেকেই এই বিষয়ে জানার ইচ্ছা পোষণ করেন। আমাদের দেশে বর্তমানে বেশ কয়েকটি কীটনাশক বেশি ব্যবহৃত হয়ে থাকে। যেমন ধানের মাজরা পোকার জন্য ভিরতাকো, ইনসিপিও,বাতির,এইম গোল,নিটেক্স। আবার বেগুনের মাজরা পোকার জন্য সুরেট, মানিক, ইনসিপিও, জামির বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে। দানাদার কীটনাশকের মধ্যে ব্রিফার,ফানা,জহর ইত্যাদি কীটনাশক বেশি ব্যবহার হয়ে থাকে।

কীটনাশক কি মানুষের জন্য ক্ষতিকর?

কীটনাশক কি মানুষের জন্য ক্ষতিকর, আপনারা এ সম্পর্কে অনেকেই সঠিক তথ্য জানতে চান।কীটনাশক মানুষের জন্য অনেক ক্ষতিকর, তবে সেটা যদি নিরাপদ মাত্রায় ব্যবহার করা হয় তাহলে কোন ভাবে ক্ষতি কোন নয়। যেমন কিছু কীটনাশক আছে যেগুলো পরিমাণের বেশি ব্যবহার করলে ফসল বিষাক্ত হয়ে যায়। সে সকল ফসল খাওয়ার কারণে মানুষের শরীরে প্রভাব পড়ে। কিছু কীটনাশক আছে দীর্ঘস্থায়ী আবার কিছু কীটনাশক আছে ক্ষণস্থায়ী।

যদি কোন ব্যক্তি দীর্ঘস্থায়ী কীটনাশক ব্যবহৃত ফসল অল্পদিনের মধ্যে খেয়ে ফেলে তাহলে তার শরীরে কীটনাশকের প্রভাব পড়ে যায়। আবার কীটনাশক যদি পুকুরে ব্যবহার করা হয় সেক্ষেত্রেও মাছের মধ্য দিয়ে আমাদের শরীরে এর প্রভাব বিস্তার করে থাকে। কীটনাশকের প্রভাবে ক্যান্সার সহ বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে। তাই নিঃসন্দেহে বলা যায় কীটনাশক মানুষের জন্য অবশ্যই ক্ষতিকর। তবে সেটা যদি নিরাপদ মাত্রায় ব্যবহার করা যায় ক্ষতিকর নয়।

বাংলাদেশের সেরা ১০ টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা ২০২৫ সম্পর্কে জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর

কীটনাশক কেন ব্যবহার করা হয়?
বিভিন্ন ধরনের পোকার হাত ফসলকে থেকে রক্ষা করার জন্য কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেশ কৃষি প্রধান দেশ। এদেশের আনাচে কানাচে প্রচুর পরিমাণ ফসল চাষ হয়। যেসব ফসলে বিভিন্ন ধরনের প্রকার আক্রমণ হয়। আর এইসব পোকা দমন করার জন্য কীটনাশক ব্যবহার করা হয়। যেন ফসল উৎপাদনে কোন প্রকার বাধা ভিন্ন না থাকে। এক কথায় পোকার আক্রমণ নিয়ন্ত্রণে রেখে ফসল উৎপাদনের জন্য কীটনাশকের ব্যবহার করা হয়।

কীটনাশক কখন প্রয়োগ করতে হয়?
ফসলের বিভিন্ন ধরনের পোকা দমন করার জন্য কীটনাশক ব্যবহার করার সবচেয়ে উত্তম সময় হচ্ছে বিকাল বেলা। কারণ এ সময় তাপমাত্রা অনেক কম থাকে। এই সময় কীটনাশক ব্যবহার করলে কীটনাশক গুলো গাছের সাথে ভালোভাবে মিশে যায় যার কারণে স্বাভাবিক ভাবে খুব দ্রুত পোকা মারা যায়। কিন্তু কীটনাশক যদি সকালবেলা স্প্রে করা যায় তাহলে ফলাফলটা অনেক কম পাওয়া যায়, কারণ সকালের দিকে তাপমাত্রা অনেক বেশি থাকে।

জমিতে বেশি কীটনাশক ব্যবহার করলে কি ক্ষতি হবে?
জমিতে বেশি কীটনাশক ব্যবহার করলে অবশ্যই ক্ষতি হবে। কারণ মাত্রার চেয়ে বেশি প্রয়োগ করার কারণে মাটিতে বসবাসরত বিভিন্ন অনুজীব মারা যাবে, এছাড়া উক্ত কীটনাশক পুকুরের পানিতে মিশে পানির পরিবেশ নষ্ট করে ফেলে। জমিতে বসবাসরত অন্যান্য অনেক প্রাণী মারা যায়। তাই কীটনাশক বেশি ব্যবহার করলে এই ক্ষতিগুলো ছাড়াও আরো বিভিন্ন ধরনের ক্ষতি হতে পারে।

কীটনাশকের সঠিক ব্যবহার?
কীটনাশক ব্যবহার ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি যে বিষয়ে নজর দেওয়া দরকার তা হল কীটনাশকের সঠিক ব্যবহার। যদি আমরা সঠিকভাবে কীটনাশক ব্যবহার না করি তাহলে একদিকে যেমন ফসল নষ্ট হয়ে যাবে তেমনি অন্যদিকে আমরাও বিভিন্ন দিক দিয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হবো। তাই কীটনাশকের সঠিক ব্যবহার আমাদের জানা প্রয়োজন। কীটনাশক ব্যবহার করার জন্য প্রথমত বোতলটিকে ভালোভাবে ঝেঁকে নিতে হবে। এরপর পরিমিত মাত্রায় পানির সাথে মিশিয়ে নিতে হবে। হাত গ্লোবস দ্বারা ঢেকে নিতে হবে। মুখে মাক্স ও চোখে চশমা পরতে হবে এবং বাতাসের অনুকূলে স্প্রে করতে হবে।

কীটনাশকের ১০টি ক্ষতিকর প্রভাব?
  • বমিবমি ভাব
  • ডায়রিয়া
  • মাথা ঘোরা
  • চুলকানি
  • ফুসকুড়ি
  • অন্ধত্ব
  • ক্যান্সার
  • মস্তিষ্কের বিকৃতি
  • শ্বাসকষ্ট
  • মৃত্যু

শেষ কথাঃ বাংলাদেশের সেরা  ১০টি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা ২০২৫

উপরের আলোচনা থেকে আমরা জানতে পারলাম বাংলাদেশের সেরা দশটি কীটনাশক কোম্পানির তালিকা ২০২৫ সম্পর্কে। আশাকরি এই বিষয়টি আপনারা খুব ভালোভাবে বুঝতে পেরেছেন। আমাদের দেশে অনেক কোম্পানি ব্যবসা করলেও, এই দশটি কোম্পানি পণ্যের গুণগত মান ও কৃষকের চাহিদা অনুযায়ী, বিভিন্ন ধরনের পণ্য আমদানি ও বিক্রি করে থাকে। কৃষকেরা এই পণ্যগুলো ব্যবহার করে বিভিন্নভাবে উপকৃত হয়ে আসছেন।

তাই আমাদের প্রত্যেকেরই এই বিষয়টি জানা খুবই প্রয়োজন। আজকের এই আর্টিকেল থেকে আপনারা আরো জানতে পারলেন, দেশীয় কোম্পানিগুলোর মধ্যে কোন কোম্পানির অবস্থান কত, সেবা ও গুণগতমান দিক থেকে কোন কোন কোম্পানি এগিয়ে, সবচেয়ে জনপ্রিয় কীটনাশক কোনটি, বাংলাদেশের ব্যবহৃত সবচেয়ে বেশি কীটনাশক কোনটি, সঠিকভাবে কীটনাশক ব্যবহারের পদ্ধতি।

এই আর্টিকেল এর মাধ্যমে আপনারা আরো জানতে পারলেন কীটনাশক পরিবেশের জন্য ক্ষতিকর কিনা, কীটনাশক ব্যবহারের ক্ষতিকর প্রভাব। আমাদের এই আর্টিকেলের নিয়মিত এ ধরনের পোস্ট পাবলিস্ট করা হয়। কৃষি বিষয়, স্বাস্থ্য, ইসলামিক পরামর্শ , প্রযুক্তি সহ বিভিন্ন ধরনের আর্টিকেল নিয়মিত এই ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়। বিভিন্ন ধরনের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে আমাদের এই ওয়েবসাইটের সঙ্গে থাকুন। সবাইকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এট্রাকশন আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়

comment url